চট্টগ্রামে বাংলাদেশের খেলা চলাকালে স্টেডিয়ামে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ‘জুলাইযোদ্ধাদের’ মারধরের অভিযোগ উঠেছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ সন্দেহভাজন ছয়জনকে আটক করেছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) নগরীর পাহাড়তলীর সাগরিকায় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় টি–টুয়েন্টি ম্যাচ চলাকালে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
আহতদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় নিশ্চিত করতে পেরেছে পুলিশ। তারা হলেন- মো. মেহেদী (২৭), সোলাইমান স্বপন (২৮) ও নুরুল হুদা (২৫)। তাদেরকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মারধরের শিকার কয়েকজন নিজেদের জুলাইযোদ্ধা দাবি করে বলেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ যখন ব্যাট করছিল তখন স্টেডিয়ামে কয়েকজন সাকিব আল হাসানের প্লাকার্ড প্রদর্শন করে। এ সময় তারা বাঁধা দিলে তারা আর প্রদর্শন করবেন না বলে জানান।
পরে আবারও প্লাকার্ড প্রদর্শন করতে ফের বাঁধা দিতে যান জুলাইযোদ্ধারা। এ সময় জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে তাদের ওপর হামলা করে অভিযুক্তরা।
এনসিপির চট্টগ্রাম মহানগর সমন্বয় কমিটির সদস্য ও এনসিপির মিডিয়া সেলের প্রধান সমন্বয়কারী রিদুয়ান হৃদয় গণামাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সাকিব আল হাসানের নামে প্ল্যাকার্ড ধারণ এবং ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে কেন্দ্র করে ঘটনার সূত্রপাত। খেলা দেখতে যাওয়া সাধারণ দর্শকরাসহ অন্যরা এর প্রতিবাদ করলে ওই সময় ছাত্রলীগের হামলায় অন্তত ১০ জন জুলাইযোদ্ধা আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
এ বিষয়ে পাহাড়তলী থানার ডিউটি অফিসার এএসআই বেল্লাল হোসেন বলেন, স্টেডিয়ামে হাতাহাতির ঘটনায় ৬ জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ কিংবা এজাহার দিলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) নগরীর পাহাড়তলীর সাগরিকায় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় টি–টুয়েন্টি ম্যাচ চলাকালে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
আহতদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় নিশ্চিত করতে পেরেছে পুলিশ। তারা হলেন- মো. মেহেদী (২৭), সোলাইমান স্বপন (২৮) ও নুরুল হুদা (২৫)। তাদেরকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মারধরের শিকার কয়েকজন নিজেদের জুলাইযোদ্ধা দাবি করে বলেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ যখন ব্যাট করছিল তখন স্টেডিয়ামে কয়েকজন সাকিব আল হাসানের প্লাকার্ড প্রদর্শন করে। এ সময় তারা বাঁধা দিলে তারা আর প্রদর্শন করবেন না বলে জানান।
পরে আবারও প্লাকার্ড প্রদর্শন করতে ফের বাঁধা দিতে যান জুলাইযোদ্ধারা। এ সময় জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে তাদের ওপর হামলা করে অভিযুক্তরা।
এনসিপির চট্টগ্রাম মহানগর সমন্বয় কমিটির সদস্য ও এনসিপির মিডিয়া সেলের প্রধান সমন্বয়কারী রিদুয়ান হৃদয় গণামাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সাকিব আল হাসানের নামে প্ল্যাকার্ড ধারণ এবং ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে কেন্দ্র করে ঘটনার সূত্রপাত। খেলা দেখতে যাওয়া সাধারণ দর্শকরাসহ অন্যরা এর প্রতিবাদ করলে ওই সময় ছাত্রলীগের হামলায় অন্তত ১০ জন জুলাইযোদ্ধা আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
এ বিষয়ে পাহাড়তলী থানার ডিউটি অফিসার এএসআই বেল্লাল হোসেন বলেন, স্টেডিয়ামে হাতাহাতির ঘটনায় ৬ জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ কিংবা এজাহার দিলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক